SCIENCE OF THE DAILY LIFE PART 4
HERE WE UPLOAD SOME QUESTION AND ANSWER ABOUT SCIENCE OF THE DAILY LIFE AND HOPE THAT THESE QUESTION AND ANSWER WILL BE USEFUL IN VARIOUS COMPETITIVE EXAM LIKE WBCS 2019 RAILWAY SSC BCS EXAM.
দৈনন্দিন জীবন বিজ্ঞানের কিছু প্রশ্ন উত্তর
Ø পারমাণবিক চুল্লিতে U 235 ব্যবহৃত হয় ।
Ø নাইট্রিক অ্যাসিড ক্রোমিয়াম পাত্রে রাখা হয় ।
Ø মানুষের রক্তের pH এর মান 7.5 .
Ø সবচেয়ে বেশি তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল টি হল ফ্লোরিন ।
Ø দর্পণের প্রলেপ দিতে ব্যবহার করা হয় সিলভার নাইট্রেট ।
Ø পদার্থের চতুর্থ অবস্থা হল প্লাজমা ।
Ø সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ প্রাণী কোষ স্নায়ু কোষ ।
Ø সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ উদ্ভিদ কোষ রেমী উদ্ভিদ এর তন্তুকোষ ।
Ø কোষের শক্তিঘর হল মাইটোকনড্রিয়া ।
Ø কোষের আত্মঘাতী থলি বলে লাইসোজোমকে ।
Ø DNA এর প্রকৃতি ক্ষারীয় প্রোটিন ।
Ø RNA এর প্রকৃতি অম্লীয় প্রোটিন।
Ø পাতায় আপতিত আলোকরশ্মি 1 থেকে 2% সালোকসংশ্লেষে
নিয়োজিত হয় ।
Ø কেঁচোর রেচনঅঙ্গ হল নেফ্রিডিয়া ।
Ø চিংড়ির রেচন অঙ্গ হলো গ্রিন গ্লাণ্ড ।
Ø অ্যামিবার রেচন অঙ্গ হল সংকুচিত গহ্বর ।
Ø অধিকাংশ উদ্ভিদ ভাইরাস হচ্ছে RNA যুক্ত ।
Ø অধিকাংশ প্রাণী ভাইরাস DNA যুক্ত ।
Ø এলসা (ELISA) AIDS রোগের নির্ণয়ের পদ্ধতি ।
Ø বংশগতির একক জিন ।
Ø মানবদেহের মস্তিষ্কের বৃহত্তম অংশটি হলো সেরিব্রাম ।
Ø সার্বজনীন গ্রহীতা AB গ্রুপের রক্ত কে বলা হয় ।
Ø সার্বজনীন দাতা O গ্রুপের রক্ত কে বলা হয় ।
Ø ভিটামিন A, D, E, K স্নেহ পদার্থে দ্রাব্য ।
Ø B ,C ,P ভিটামিন জলে দ্রাব্য ।
Ø হিমোগ্লোবিনের গড় আয়ু একশো কুড়ি(১২০) দিন ।
Ø মানব দেহে 23 জোড়া বা 46 টি ক্রোমোজোম থাকে এদের মধ্যে দুটি
সেক্স ক্রোমোজোম ও বাকী 44 টি অটোজোম ।
Ø সালোকসংশ্লেষে উৎপন্ন অক্সিজেনের উৎস জল ।
Ø হিমোগ্লোবিনের অভাবে যে রোগ হয় তা হল রক্তাল্পতা ।
Ø মানুষের সুষুম্না স্নায়ুর সংখ্যা 31 জোড়া ।
Ø সালোকসংশ্লেষে অক্ষম একটি উদ্ভিদ মিউকর ।
Ø সালোকসংশ্লেষে সক্ষম একটি প্রাণী ক্রয়সোমীবা ।
Ø অ্যাড্রিনালিন হরমোন কে আপাতকালীন হরমোন বলা হয় ।
Ø একটি কোষে একবার মায়োসিস এর পর চারটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয়
Ø জলে আংশিক ডোবানো দণ্ডকে বাকা দেখানোর কারণ আলোকের
প্রতিসরণ ।
Ø একটি কাচের বল কে গ্লিসারিনের রাখলে দেখা যায় না কারণ বস্তু
দুটোর প্রতি সারাংশ সমান ।
Ø লাল আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে গেলে সবচেয়ে কম বিচ্যুত হয় ।
Ø বেগুনি আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে গেলে সবচেয়ে বেশি বিচ্যুত হয়।
Ø বিপদ সংকেত হিসেবে লাল আলো ব্যবহার করা হয় কারণ লাল আলোর বিক্ষেপণ কম উজ্জ্বলতা বেশি ।
CLICK HERE TO DOWNLOAD PDF
Ø পারদছাড়া অপর একটি তরল ধাতু হল গ্যালিয়াম ।
Ø পারমাণবিক চুল্লিতে U 235 ব্যবহৃত হয় ।
Ø নাইট্রিক অ্যাসিড ক্রোমিয়াম পাত্রে রাখা হয় ।
Ø মানুষের রক্তের pH এর মান 7.5 .
Ø সবচেয়ে বেশি তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল টি হল ফ্লোরিন ।
Ø দর্পণের প্রলেপ দিতে ব্যবহার করা হয় সিলভার নাইট্রেট ।
Ø পদার্থের চতুর্থ অবস্থা হল প্লাজমা ।
Ø সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ প্রাণী কোষ স্নায়ু কোষ ।
Ø সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ উদ্ভিদ কোষ রেমী উদ্ভিদ এর তন্তুকোষ ।
Ø কোষের শক্তিঘর হল মাইটোকনড্রিয়া ।
Ø কোষের আত্মঘাতী থলি বলে লাইসোজোমকে ।
Ø DNA এর প্রকৃতি ক্ষারীয় প্রোটিন ।
Ø RNA এর প্রকৃতি অম্লীয় প্রোটিন।
Ø পাতায় আপতিত আলোকরশ্মি 1 থেকে 2% সালোকসংশ্লেষে
নিয়োজিত হয় ।
Ø কেঁচোর রেচনঅঙ্গ হল নেফ্রিডিয়া ।
Ø চিংড়ির রেচন অঙ্গ হলো গ্রিন গ্লাণ্ড ।
Ø অ্যামিবার রেচন অঙ্গ হল সংকুচিত গহ্বর ।
Ø অধিকাংশ উদ্ভিদ ভাইরাস হচ্ছে RNA যুক্ত ।
Ø অধিকাংশ প্রাণী ভাইরাস DNA যুক্ত ।
Ø এলসা (ELISA) AIDS রোগের নির্ণয়ের পদ্ধতি ।
Ø বংশগতির একক জিন ।
Ø মানবদেহের মস্তিষ্কের বৃহত্তম অংশটি হলো সেরিব্রাম ।
Ø সার্বজনীন গ্রহীতা AB গ্রুপের রক্ত কে বলা হয় ।
Ø সার্বজনীন দাতা O গ্রুপের রক্ত কে বলা হয় ।
Ø ভিটামিন A, D, E, K স্নেহ পদার্থে দ্রাব্য ।
Ø B ,C ,P ভিটামিন জলে দ্রাব্য ।
Ø হিমোগ্লোবিনের গড় আয়ু একশো কুড়ি(১২০) দিন ।
Ø মানব দেহে 23 জোড়া বা 46 টি ক্রোমোজোম থাকে এদের মধ্যে দুটি
সেক্স ক্রোমোজোম ও বাকী 44 টি অটোজোম ।
Ø সালোকসংশ্লেষে উৎপন্ন অক্সিজেনের উৎস জল ।
Ø হিমোগ্লোবিনের অভাবে যে রোগ হয় তা হল রক্তাল্পতা ।
Ø মানুষের সুষুম্না স্নায়ুর সংখ্যা 31 জোড়া ।
Ø সালোকসংশ্লেষে অক্ষম একটি উদ্ভিদ মিউকর ।
Ø সালোকসংশ্লেষে সক্ষম একটি প্রাণী ক্রয়সোমীবা ।
Ø অ্যাড্রিনালিন হরমোন কে আপাতকালীন হরমোন বলা হয় ।
Ø একটি কোষে একবার মায়োসিস এর পর চারটি অপত্য কোষ সৃষ্টি হয়
Ø জলে আংশিক ডোবানো দণ্ডকে বাকা দেখানোর কারণ আলোকের
প্রতিসরণ ।
Ø একটি কাচের বল কে গ্লিসারিনের রাখলে দেখা যায় না কারণ বস্তু
দুটোর প্রতি সারাংশ সমান ।
Ø লাল আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে গেলে সবচেয়ে কম বিচ্যুত হয় ।
Ø বেগুনি আলো প্রিজমের মধ্য দিয়ে গেলে সবচেয়ে বেশি বিচ্যুত হয়।
Ø বিপদ সংকেত হিসেবে লাল আলো ব্যবহার করা হয় কারণ লাল আলোর বিক্ষেপণ কম উজ্জ্বলতা বেশি ।
CLICK HERE TO DOWNLOAD PDF
0 comments:
Post a Comment